শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ পূর্বাহ্ন
হার্ট ঠিক রাখে : লিচুতে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের হার্ট ভালো রাখে। আসলে লিছুতে অলিগনাল নামের এক উপদান পাওয়া যায় যা নাইট্রিক অ্যাসিড উৎপাদন করে। নাইট্রিক অ্যাসিড ব্লাড ভেসেল কে এক্সপ্যান্ড করে দেয়। ফলে রক্ত চলাচল ভালো করে হয়। এর ফলে হৃদয়ের ওপর চাপ কমে পড়ে। এবং আপনার হৃদয় ভালো থাকে। লিচু শরীরের রক্তচাপ ও ঠিক রাখে।
হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় : দেখা গেছে লিচু খেলে হজম ভালো হয়। লিচুতে জলের পরিমাণ বেশি মাত্রায় থাকায় সুদিং এফেক্ট হয় এবং এতে উপস্থিত ফাইবার হজমের উন্নতি ঘটায়।
চোখে ছানি পড়তে দেয় না : লিচুতে উপস্থিত ফাইটো কেমিক্যাল থেকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আর অ্যান্টি নিও প্লাসমিক প্রপার্টি তৈরি হয়। এরা কোষ বিভাজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে চোখে ছানি পড়ে না।
ইনফ্লুয়েঞ্জা রোধ করে : ইনফ্লুয়েঞ্জা হওয়ার প্রধান কারণ হলো বিভিন্ন ভাইরাস। দেখা গেছে ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে লিচু খেলে তা দ্রুত সেরে যায়। শুধু তাই না লিচু থেকে এই অসুখের ওষুধ তৈরি করা যায় কী না তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : প্রতি ১০০ গ্রাম লিচুতে মাত্র ৬৬ ক্যালোরি থাকে। লিচুর বেশিটাই জল দিয়ে তৈরি। এছাড়াও এতে ফাইবার আছে যা চর্বি গলাতে সাহায্য করে। তাই যারা ওজন কমাতে চান ডায়েটে অবশ্যেই লিচু রাখুন।
ক্যান্সার ঠিক করতে সাহায্য করে : লিচুতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা ক্যান্সার ঠিক করতে সাহায্য করে। বিশেষত ব্রেস্ট ক্যান্সার।
ইমিউনিটি বাড়ায় : লিচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। এর ফলে আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাহা কারুর স্কার্ভি হলে তাকে বেশি করে লিচু খেতে বলা হয়। স্কার্ভি ভিটামিন সি ডেফিসিয়েন্সি থেকে হয়।
রক্তে হেমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে : লিচুর মিনারেল কম্পোজিশন এবং উপস্থিত ভিটামিন সি হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।
ত্বক ঠিক রাখে : আগেই বলেছি লিচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। এছাড়াও লিচুতে জল থাকায় আমাদের ত্বক হাইড্রেটেড রাখে। এছাড়াও এর ফলে রক্ত পরিষ্কার হয়। ফলে আপনার ত্বক নরম এবং ফ্রেশ দেখায়।
ইন্টারনেট থেকে